সোমবার বিকেলে উপজেলা সদরে মুখোমুখি হয় দুই পক্ষ। প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে চলে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। এতে শতাধিক মানুষ আহত হন। গুরুতর আহত হয়ে নিহত হন তিমিরপুর গ্রামের ফারুক তালুকদার। ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগে ক্ষতিগ্রস্ত হয় দোকানপাট, হাসপাতাল, ক্লিনিকসহ নানা প্রতিষ্ঠান। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে ওই রাতেই জারি হয় ১৪৪ ধারা। এ অবস্থা গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টায় শেষ হওয়ার কথা থাকলেও হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত তা যা আজ মধ্যরাত পর্যন্ত বলবৎ থাকবে বলে জানান ইউএনও।
এ বিষয়ে নবীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র ও নবীগঞ্জ মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক ছাবির আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘উভয় পক্ষের লোকজন নিয়ে আমরা বসেছি। আশা করি, এ বিষয়ে একটা সমাধানে আমরা যেতে পারব।’