রাস্তা আটকে কেউ যদি আন্দোলন কর্মসূচি পালন করে, তাহলে নাগরিকদের একধরনের ভোগান্তি হয়। তবে এর সঙ্গে গণতন্ত্রের উত্তরণ যুক্ত। গণতন্ত্রে উত্তরণ ঠিকমতো না হলে সেটিকে কেন্দ্র করে বাজে ধরনের বিশৃঙ্খলার মধ্যে আমরা যদি পড়ে যাই, তাহলে সেটি দেশকে বিপদে ফেলবে।
আমাদের আর অনেক বেশি সংস্কারের সুযোগ নেই। কিছু মৌলিক সংস্কার শেষ করে নির্বাচনের মধ্যে যাওয়া এবং সংস্কারকেও রাজনীতির এজেন্ডা করে ফেলা উচিত। নির্বাচন ডিসেম্বরে হওয়া উচিত, এর চেয়ে একটুও দেরি করা ঠিক হবে না।
দীর্ঘদিন ধরে সেনাবাহিনী মাঠে থাকলে সদস্যদের কারও কারও অনিয়ম-দুর্নীতিতে জড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। সে জন্য তাঁদের ব্যারাকে ফিরে যাওয়া দরকার। এ ছাড়া মিয়ানমারকে কেন্দ্র করে সংকট দেখা দিয়েছে। সরকার যতই ভালো হোক না কেন, আমাদের অর্থনীতি কিন্তু ভালো করছে না। ডিসেম্বরে নির্বাচনের বিষয়ে সরকারের সবার সঙ্গে বসা উচিত।