মঙ্গলবার দিবাগত রাত একটার কিছু পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাজমুল হাসান যমুনার সামনে থেকে একটি লাইভ ভিডিও প্রকাশ করেন তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্টে। তাঁর ভিডিওতে যমুনার সামনের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে অন্যান্য দিনের মতো স্বাভাবিক বলেই প্রতীয়মান হয়।
নাজমুল আরেকটি ভিডিওতে জানান, আলোচিত দাবিটি সম্পূর্ণ গুজব। তাঁর ভিডিওতে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর অবস্থান লক্ষ্য করা যায়, যা অন্যান্য দিনেও থাকে।
ভাইরাল দাবিটির বিষয়ে অপতথ্যের প্রবাহ এখানেই থেমে যেতে পারত। তবে রিউমার স্ক্যানারের পর্যবেক্ষণে উল্টো চিত্র উঠে আসতে শুরু করে, ‘আমাদের সামনে (রিউমার স্ক্যানারের সামনে) একটি ভিডিও আসে, যার ক্যাপশনে দাবি করা হয়—যমুনায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে উপদেষ্টাদের বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও এটি। তবে রিউমার স্ক্যানার যাচাই করে দেখে, এটি যমুনার সামনের কোনো ভিডিও নয়। গত ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার ইতালির দূতাবাসের সামনে ভিসাপ্রত্যাশীদের জমায়েতের ভিডিও এটি।’