ওসি লিটন দেওয়ান প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল দুপুরে প্রথম জামায়াতের সমর্থক মো. সোহেলকে (৪০) আটকে রাখার খবর পেয়েছিলেন তাঁরা। তখন সঙ্গে সঙ্গে তিনি পুলিশ পাঠিয়েছিলেন ওই এলাকায়। কিন্তু পুলিশ পৌঁছানোর আগেই তাঁকে মুঠোফোনে জানানো হয়, ঘটনাটি স্থানীয়ভাবে বিকেলে মীমাংসা করা হবে। তখন পুলিশ থানায় ফিরে আসে। এরপর বিকেলে ও সন্ধ্যায় পুনরায় দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটে। এ সময় ছাত্রদলের নেতা ইব্রাহিম মাসুম (২৭) গুলিবিদ্ধ হন। তখন পুনরায় পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গেলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
এক প্রশ্নের জবাবে ওসি লিটন দেওয়ান জানান, ঘটনার বিষয়ে আজ দুপুর পর্যন্ত থানায় কোনো পক্ষই লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ দিলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।