শিক্ষার্থীদের দেওয়া পাঁচ দফা দাবি হলো ১. বিশ্ববিদ্যালয়ের অসমাপ্ত কাজগুলো দ্রুত শেষ করতে হবে। ন্যূনতম ১০০ একর ভূমি অধিগ্রহণ, একাডেমিক ভবন-২ ও অনুষদ ভবন সম্প্রসারণ, শতভাগ শিক্ষার্থীর আবাসন–সংকট নিরসনে পর্যাপ্ত হল নির্মাণে দ্রুত দৃশ্যমান পদক্ষেপ নিতে হবে। হল নির্মাণের কাজ শেষ হওয়ার আগপর্যন্ত শিক্ষার্থীদের আবাসন ভাতা দিতে হবে। সব কাজের টেন্ডার সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করতে হবে। ২. প্রতিটি বিভাগে ন্যূনতম ২০ জন শিক্ষক, পর্যাপ্ত ল্যাব এবং অফিস সহকারী নিয়োগ দিতে হবে। শিক্ষকের জন্য উচ্চশিক্ষায় বিদেশ গমনের সুনির্দিষ্ট নীতিমালা বাস্তবায়ন করতে হবে। বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্ট নিয়োগ দিতে হবে। ৩. শিক্ষার্থীদের সব তথ্য, রেজাল্ট, লেনদেন অনলাইনভিত্তিক করতে হবে। ডিজিটাল লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করতে হবে। ৪. বিগত সময়ের দুর্নীতিবাজদের শাস্তির আওতায় আনতে আইনি পদক্ষেপ নিতে হবে। ৫. দ্রুত সময়ে সমাবর্তনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে। ছাত্র সংসদ ঘোষণা করতে হবে। রেজিস্ট্রার গ্র্যাজুয়েট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে রিজেন্ট বোর্ডে চারজন শিক্ষার্থী প্রতিনিধি যুক্ত করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী দুর্জয় শুভ, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী নিঘাত রৌদ্র, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী আরাফাত হোসেন, ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী নূপুর রায়, নওরীন নীরা প্রমুখ বক্তব্য দেন।