ফ্রেডেরিকসন আরও বলেন, রাশিয়া সমগ্র ইউরোপকে এখন হুমকি দিচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে তিনি বলেন, রাশিয়ার সঙ্গে দ্রুত যুদ্ধবিরতিতে উপনীত হলে তা দেশটিকে সেনাদের সংগঠিত করা, ইউক্রেন বা ইউরোপের অন্য দেশে আবার হামলা চালানোর সুযোগ এনে দেবে।
এসব আলোচনার পর জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ বলেন, যুদ্ধচলাকালে ইউক্রেনে শান্তিরক্ষী পাঠানো নিয়ে যেকোনো ধরনের বিতর্ক করা হবে ‘একেবারে অপরিপক্ক’ ও ‘খুবই অযথার্থ’।
যাহোক, প্যারিস বৈঠকের পর ইউরোপের নেতাদের পক্ষ থেকে কোনো যৌথ বিবৃতি বা বড় ধরনের ঘোষণা দেওয়া হয়নি। বৈঠকে অংশগ্রহণকারী নেতারা বলেছেন, এমন বিবৃতির জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বা ন্যাটোর শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠান প্রয়োজন।