রুশ প্রেসিডেন্টের এ অনড় অবস্থানের পেছনে কয়েকটি কারণ আছে।
প্রথমত, ক্রেমলিন মনে করে, ইউক্রেনে রুশ সেনারা যুদ্ধে সুবিধাজনক অবস্থানে আছেন।
দ্বিতীয়ত, কূটনৈতিক সাফল্য। সম্প্রতি চীন সফরে পুতিন অনেক বিশ্বনেতার সঙ্গে হাত মেলান এবং হাসিমুখে দেখা করেন। এর মাধ্যমে দেখানো হয় যে চীন, ভারত ও উত্তর কোরিয়ার মতো শক্তিশালী বন্ধু রাশিয়ার আছে।
এ ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের প্রসঙ্গও আসে। গত মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পুতিনকে আলাস্কায় শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকের জন্য আমন্ত্রণ জানান। যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরার পর রুশপন্থী বিশ্লেষকেরা বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে পশ্চিমারা রাশিয়াকে বিচ্ছিন্ন করতে যে ব্যর্থ হয়েছে—এ বৈঠক তার প্রমাণ।
ক্রেমলিনকে যুদ্ধ শেষ করতে রাজি করানোর জন্য ট্রাম্প আগে সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিলেন ও চূড়ান্ত হুঁশিয়ারি দেন। রাশিয়া যদি শান্তি প্রতিষ্ঠা না করে তবে আরও নিষেধাজ্ঞা চাপানোর হুমকি দিয়েছিলেন তিনি।