শুক্রবার আহমেদ শরিফ আরও বলেছেন, নিহত ২৬ ট্রেনযাত্রীর মধ্যে ১৮ জন সেনাবাহিনী ও ফ্রন্টিয়ার কোরের সদস্য, ৩ জন পাকিস্তান রেলওয়ে ও অন্য বিভাগের কর্মকর্তা এবং ৫ জন বেসামরিক নাগরিক।
নিহত ব্যক্তিদের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ, ট্রেন জিম্মি করার ঘটনায় আরও ৩৭ যাত্রী আহত হয়েছেন।
ডিজি আইএসপিআর বলেন, সন্ত্রাসীরা দুর্গম পার্বত্য এলাকায় ইমপ্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইসের (আইইডি) বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ট্রেনটি থামায়।
আহমেদ শরিফ বলেন, ইতিমধ্যে সন্ত্রাসীদের পক্ষ নিয়ে ভারতের গণমাধ্যম যুদ্ধ শুরু করেছে। পাকিস্তানে সন্ত্রাসীদের পৃষ্ঠপোষকতার ভারতীয় নীতির অংশ হিসেবে জাফর এক্সপ্রেসে হামলা চালানো হয়েছে।
ভারতীয় গণমাধ্যমের সমালোচনা করে ডিজি আইএসপিআর বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও বানিয়ে জাফর এক্সপ্রেসের হামলার বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিদ্বেষপূর্ণ অপপ্রচার চালানো হয়েছে।