তুষারধসের পর ঘটনাস্থলে অ্যাম্বুলেন্স এবং উদ্ধারকারী দলের উপস্থিতি দেখা গেছে। তবে প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে উদ্ধারকাজ চালাতে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হচ্ছে। উত্তরাখন্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে জানিয়েছেন, ভারত-তিব্বতীয় সীমান্ত পুলিশসহ বেশ কয়েকটি দল উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে।
মানা গ্রাম পঞ্চায়েতের সাবেক সদস্য বিবিসিকে জানিয়েছেন, তুষারধসের স্থানে স্থায়ীভাবে কেউ বসবাস করেন না। শুধু শীতকালে সীমান্তবর্তী সড়ক নির্মাণের জন্য শ্রমিকেরা সেখানে থাকেন। এর পাশাপাশি কিছুসংখ্যক সেনাসদস্যও সেখানে অবস্থান করেন। ওই এলাকায় দুই দিন ধরে বৃষ্টি হচ্ছিল বলে শোনা গেছে। তুষারধসের সময় শ্রমিকেরা তাঁদের শিবিরের মধ্যে ছিলেন।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ভারতের আবহাওয়া দপ্তর থেকে সতর্কতা জানিয়ে বলা হয়েছিল, ভারতের উত্তরাঞ্চলের রাজ্য জম্মু ও কাশ্মীরের পাশাপাশি হিমাচল প্রদেশ ও উত্তরাখন্ডে ভারী বৃষ্টিপাত ও তুষারপাত হতে পারে।