প্রেসিডেন্টের পদত্যাগের দাবিতে আজও বিক্ষোভে উত্তাল ছিল দক্ষিণ কোরিয়া। ভিডিওতে দেখা যায়, হাজারো বিক্ষোভকারী রাজধানী সিউলের কেন্দ্রস্থলে প্রেসিডেন্টের দপ্তরের দিকে মিছিল নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন। এ ছাড়া পার্লামেন্ট চত্বরে সমাবেশের আয়োজন করে বিরোধী দলগুলো।
গত মঙ্গলবার রাতে টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে হঠাৎ দেশে সামরিক আইন জারি করেন প্রেসিডেন্ট ইউন। সেনারা তখন পার্লামেন্ট ভবনেও ঢুকে পড়ছিলেন। তবে আইনপ্রণেতারা তাঁদের সেই চেষ্টা রুখে দেন। সামরিক আইন জারির কয়েক ঘণ্টা পর বিক্ষোভের মুখে তা প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন ইউন।
সামরিক আইন জারির ঘোষণা দিয়ে ইউন বলেছিলেন, ‘পারমাণবিক অস্ত্রের দেশ উত্তর কোরিয়া ও উত্তর কোরিয়াপন্থী রাষ্ট্রবিরোধী বাহিনীগুলো থেকে দেশকে এবং অবাধ সাংবিধানিক শৃঙ্খলাকে সুরক্ষিত রাখতে সামরিক আইন জরুরি।’ তবে তিনি তখন সুনির্দিষ্ট করে কোনো হুমকির কথা উল্লেখ করেননি।