আগস্টে ইউক্রেনীয় বাহিনী অভিযান চালিয়ে কুরস্কের ২৮টি বসতির প্রায় এক হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকা দখল করে নিয়েছে। রাশিয়ায় উত্তর কোরিয়া থেকে পাঠানো সেনাদের কুরস্কের কাছে মোতায়েন করা হয়েছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে।
ব্রিটিশ গবেষণাপ্রতিষ্ঠান চাথাম হাউসের রাশিয়া ও ইউরেশিয়া প্রোগ্রামের অ্যাসোসিয়েট ফেলো তিমোথি অ্যাশ বলেছেন, ‘রাশিয়ার অস্ত্র ও সেনা সরবরাহব্যবস্থায় ইউক্রেনের হামলা চালানোর প্রয়োজন। কিন্তু দেশটির নিজস্ব ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা দিয়ে এটি সম্ভব নয়।’
অ্যাশের ধারণা, ভবিষ্যতে দর-কষাকষিতে ইউক্রেন যাতে আরও বেশি সুবিধা পায়, সে লক্ষ্যেও দেশটিকে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দেওয়ার ওই সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকতে পারে বাইডেন প্রশাসন।
এদিকে বাইডেন প্রশাসনের এ সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে মস্কো। তারা বলেছে, এ সিদ্ধান্ত বর্তমান উত্তেজনা আরও বাড়িয়ে তুলবে। একই সঙ্গে ইউক্রেন যদি দূরপাল্লার মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়ার ভূখণ্ডে হামলায় ব্যবহার করে, তবে এর যথোপযুক্ত জবাব দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে ক্রেমলিন।