খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান সিংড়া কমিশনার (ভূমি) গোলাম রব্বানী সরদার, নলডাঙ্গার সহকারী কমিশনার (ভূমি) আশিকুর রহমানসহ সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা।
সিংড়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রফিকুল ইসলাম বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সিংড়ার সহকারী কমিশনার (ভূমি) গোলাম রব্বানী সরদার বলেন, সরকারি নদী দখল বা ইজারা দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। বিষয়টি জানার পর ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পাঁচটি ভাঙচুর করা পরিত্যক্ত মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।