জাঙ্গালিয়া বাজার কমিটির সভাপতি আশরাফুল আলম বলেন, দু-তিন সপ্তাহ ধরে ওই নারী তাঁর দোকানের সামনে ছিলেন। কথা বলে মনে হয়েছে, তিনি মানসিকভাবে ঠিকই আছেন। কথাবার্তা শুনে সপ্তাহখানেক হলো জাহানারাকে তাঁর বাড়িতে নিয়ে আসেন। জানতে চান জাহানারার পরিবারের কথা। কথা স্পষ্ট না হলেও তাঁর ছবি দিয়ে দু-এক কথা লিখে ফেসবুকে পোস্ট করা হয়। পোস্টটি জাহানারার পরিবারের নজরে আসে। পরে তাঁরা তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
জাহানারা বেগমকে তাঁর পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করার সময় স্থানীয় জাঙ্গালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান ওমর ফারুক, সাবেক চেয়ারম্যান তৌফিকুল ইসলাম, স্থানীয় শিক্ষক শফিকুল ইসলাম, অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য আবুল কালামসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।