বিশ্লেষকদের অনেকের মতে, হন্ডুরাসের এই হুমকির লক্ষ্য তাদের নীতিতে দ্রুত কোনো পরিবর্তন আনা নয়। বরং এটি আলোচনায় বসার একটি কৌশল। আর মাকিন নীতিতে অর্থপূর্ণভাবে পরিবর্তন আনার সক্ষমতাও হন্ডুরাসের নেই। গবেষণা প্রতিষ্ঠান উইলসন সেন্টারের গবেষক এরিক ওলসন বলেন, ‘আমার মনে হচ্ছে, হন্ডুরাস খুবই দুর্বল অবস্থান থেকে হুমকিগুলো দিচ্ছে।’
ওলসনের মতে, এই হুমকির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র ও হন্ডুরাসের সম্পর্কে বড় পরিসরে প্রভাব পড়তে পারে। বিশেষ করে ডানপন্থী রিপাবলিকান সরকার যখন যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতায় আসতে যাচ্ছে, তখন এই হুমকি দিয়ে ‘আগুন নিয়ে খেলা’ শুরু করেছে হন্ডুরাস সরকার।
গবেষক এরিক ওলসনের ভাষায়, ‘আমি ভাবতেও পারি না যে এই হুমকি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সদয়ভাবে নেবেন। বিশেষ করে এমন একটি সরকার এই হুমকি দিয়েছে, যাদের নিকারাগুয়া ও ভেনেজুয়েলার সমকাতারে ফেলতে ইতিমধ্যে আগ্রহ দেখিয়েছেন রিপাবলিকানরা। সোতো কানো ঘাঁটি নিয়ে শেষ পর্যন্ত যা–ই হোক না কেন, দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক খারাপ হতে যাচ্ছে।’