সারোয়ার হোসেনের ভাষ্য, তিনি ২০ বছর সেনাবাহিনীতে চাকরি করার পর স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহণ করে ২০০৭ সালে আইন পেশায় নিয়োজিত হন। ২০০৮ সালে থেকে তিনি সুশাসন, ন্যায়বিচার, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার নিয়ে বিভিন্ন ফোরামে কথা বলছেন। বিশেষ করে দেশ ও বিদেশে বিভিন্ন গণমাধ্যমে আলোচনায় তিনি অংশগ্রহণ করেন।
অভিযোগে সারোয়ার আরও বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তিরা কোনো সমালোচনা সহ্য করতে পারেন না। তিনি যেহেতু গণতন্ত্র, সুশাসন ও মানবাধিকারের কথা বলেন এবং ফ্যাসিস্ট শাসনের সমালোচনা করেন, সে জন্য ওই তিন সেনা কর্মকর্তা তাঁরা ওপর ক্ষিপ্ত ছিলেন।
সাবেক সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদের বিরুদ্ধে ভিন্নমতাবলম্বীদের দমন, মানবাধিকারবিরোধী অপরাধ এবং ২০২৪ সালে পাতানো নির্বাচনে সহযোগিতা করে গণতন্ত্র ধ্বংস করার অভিযোগ আনেন সারোয়ার হোসেন।