পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুই ছাত্র ওই মাদ্রাসার আবাসিকে থাকে। কয়েক দিন আগে পর্যায়ক্রমে তাদের দুজনকে ওই শিক্ষক ধর্ষণ করেন—এমন অভিযোগ তোলেন স্বজনেরা। ছাত্রদের স্বজনেরা বিষয়টি স্থানীয় লোকজনকে জানান। স্থানীয় লোকজন গতকাল রাতে ওই মাদ্রাসার সামনে অবস্থান নেন। ধীরে ধীরে লোকজন বাড়তে থাকে। তাঁরা বিক্ষোভ করতে থাকেন। এতে মাদ্রাসায় ওই শিক্ষক অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে স্থানীয় লোকজন পুলিশকে খবর দেন। প্রথমে পুলিশ ও পরে সেনাবাহিনীর সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন এবং ওই শিক্ষককে থানায় নিয়ে যান।
স্থানীয় লোকজন জানান, ওই শিক্ষক প্রায় দুই থেকে তিন মাস ধরে ওই ছাত্রদের ধর্ষণ করে আসছিলেন। আজ (গতকাল) বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছে। এরপর স্থানীয় লোকজন মাদ্রাসা ঘেরাও করেন। লোকজন ব্যাপক উত্তেজিত ছিল। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন।