সমাবেশে বক্তারা বলেন, গণ-অভ্যুত্থান–পরবর্তী সময়ে সরকার পাহাড়িদের কথা ভাববেন, এমনটা আশা ছিল পার্বত্য চট্টগ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে। কিন্তু বিগত আওয়ামী লীগ ফ্যাসিস্ট সরকার আমলে যে ধরনের দমন, নির্যাতন ও অত্যাচার হয়েছে, এখনো তেমনটাই চলছে।
এর আগে শহরের কুমার সুমিত রায় জিমনেসিয়াম এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। পরে শিল্পকলা একাডেমি, উত্তর কালিন্দীপুর, বিজয় সরণি ও জেলা পরিষদ ফটক এলাকা প্রদক্ষিণ শেষে বিক্ষোভ মিছিলটি আবার জিমনেসিয়াম এলাকায় এসে শেষ হয়। সমাবেশ শেষে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। স্মারকলিপিতে ঢাকায় ‘সংক্ষুব্ধ আদিবাসী ছাত্র–জনতার’ শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে হামলার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের অবিলম্বে আইনের আওতায় আনা, হামলায় আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার ব্যবস্থা ও পাঠ্যপুস্তক থেকে বাতিলকৃত জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের গ্রাফিতি পুনর্বহালসহ পাঁচ দফা দাবি জানানো হয়।