র‍্যাব সদস্যদের বিরুদ্ধে কোটি টাকা লুটের মামলা ১৩ বছরেও শেষ হয়নি


২০১১ সালের ৪ নভেম্বর চট্টগ্রামের আনোয়ারার তালসরা দরবার শরিফ থেকে ২ কোটি ৭ হাজার টাকা লুট করার অভিযোগ ওঠে র‍্যাবের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় দেশজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। ২০১২ সালের ১৩ মার্চ র‍্যাব-৭ চট্টগ্রাম অঞ্চলের সাবেক অধিনায়ক (বরখাস্ত) জুলফিকার আলী মজুমদারসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে আনোয়ারা থানায় ডাকাতির মামলা করেন দরবার শরিফের গাড়িচালক মোহাম্মদ ইদ্রিস।

২০১২ সালের ৩০ এপ্রিল জুলফিকার আলীকে সেনাবাহিনী থেকে চাকরিচ্যুত করা হয়। এর আগে তাঁকে র‍্যাব চট্টগ্রাম থেকে সরিয়ে সেনাবাহিনীতে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। চাকরিচ্যুত হওয়ার পর আত্মগোপন করেন তিনি। একই বছরের ৩ মে ঢাকার রমনা থানা এলাকায় এক বন্ধুর বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে আনোয়ারা থানার পুলিশ। তিনি এখন এই মামলায় জামিনে আছেন।

আদালত সূত্র জানায়, জুলফিকার আলীসহ সাতজনকে আসামি করে ২০১২ সালের ২৮ জুলাই আনোয়ারা থানার তৎকালীন পরিদর্শক (তদন্ত) আবদুস সালাম চট্টগ্রাম জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। মামলার অন্য আসামিরা হলেন র‍্যাব-৭-এর তৎকালীন সদস্য ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট (বাধ্যতামূলক ছুটিতে) শেখ মাহমুদুল হাসান, উপসহকারী পরিচালক আবুল বাসার, উপপরিদর্শক (এসআই) তরুণ কুমার বসু, সোর্স দিদারুল আলম, মানব বড়ুয়া ও আনোয়ার মিয়া। তাঁরা সবাই জামিনে রয়েছেন।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *