পুঠিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, দুপুরে বিড়ালদহ মাজারের সামনে ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলামকে পেয়ে যুবদল কর্মী মিঠুন, আল আমিন (৪০), আহসান (৩০), আলাল (৫০), সীমান্তসহ পাঁচ থেকে সাতজন মিলে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপাতে শুরু করেন। তখন রফিকুল ইসলামের পক্ষের লোকজন তা প্রতিরোধ করেন। ধারালো অস্ত্রের কোপে রফিকুল ইসলাম মারা গেছেন বলে গুজব ছড়িয়ে পড়লে ক্ষুব্ধ লোকজন রাজশাহী-নাটোর মহাসড়ক অবরোধ করেন। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি শান্ত করে।
বিএনপির স্থানীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মিঠুন কিছুদিন ধরেই ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলামের কাছে কিছু টিসিবির কার্ড দাবি করে আসছিলেন। তবে ইউপি সদস্য রফিকুল তা দিতে পারেননি। এর জেরে তাঁর ওপর হামলা হয়। তখন রফিকুল ইসলামের পক্ষের বিএনপির নেতা-কর্মীরা মিঠুনকেও পিটিয়ে আহত করেন। আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় মিঠুনের সঙ্গে কথা বলা যায়নি।