কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, বাঁশবাড়িয়ার পল্লিচিকিৎসক আবদুল মাবুদের কাছে ২০ হাজার টাকার দাবি করে আসছিলেন আবদুর রওফ। এই অর্থ না দিলে স্থানীয় পত্রিকায় মাবুদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ছাপানোর ভয় দেখান রওফ। মুঠোফোনে চাঁদা দাবির পর গতকাল বিকেলে চাঁদা নিতে গেলে এলাকার কয়েকজন তাঁকে পিটুনি দেন। পরে সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে জানালে সেনাসদস্যরা রওফকে উদ্ধার করে নিয়ে যান।
আবদুল মাবুদ প্রথম আলোকে বলেন, রওফ কয়েক মাস ধরে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও র্যাব দিয়ে আটকের ভয়ভীতি দেখিয়ে চাঁদা দাবি করে আসছিলেন। রওফ মুঠোফোনে বলেছিলেন, সবাইকে টাকা দিয়ে ম্যানেজ করতে হয়। টাকা না দিলে মাবুদকে চিকিৎসা করতে দেওয়া হবে না। গতকাল তিনি চাঁদা নিতে এলে এলাকার মানুষ উত্তেজিত হয়ে পড়েন। এ সময় রওফকে ধরে মারধর করা হয়।