বিস্ফোরণের পর ঘটনাস্থলে কেউ না থাকায় আহত অবস্থায় মোহাম্মদ হোসেন হামাগুড়ি দিয়ে সীমান্ত সড়কের কাছে আসেন। পরে সড়ক নির্মাণকাজে নিয়োজিত সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন ব্যাটালিয়নের (ইসিবি) সদস্যরা তাঁকে উদ্ধার করেন।
নাইক্ষ্যংছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসরুরুল হক প্রথম আলোকে বলেন, ঘুমধুমের ৪২ ও ৪৩ নম্বর সীমান্ত পিলারের মাঝামাঝি বাইশফাঁড়ি দিয়ে মোহাম্মদ হোসেন শূন্যরেখা পার হয়ে মিয়ানমারের দেড় শ মিটার ভেতরে গিয়ে বাঁশ কাটছিলেন। সেখানে মাইন বিস্ফোরণে তাঁর পা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ইসিবির সদস্যরা উদ্ধার না করলে তাঁর অবস্থা আরও গুরুতর হতে পারত। বর্তমানে তিনি উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবির এলাকায় বেসরকারি সংস্থা এমএসএফের পরিচালিত ফিল্ড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।