মার্চের মধ্যে শ্রম আইন সংশোধনে অধ্যাদেশ


শ্রম অধিকার বাস্তবায়নে ঘাটতির অভিযোগ এনে জাপানসহ ছয়টি দেশ আইএলওতে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এই মামলা করেছিল।

সূচনা বক্তব্যে শ্রমসচিব বলেন, অনেক আলোচনার পর গত ২৪ সেপ্টেম্বর ১৮ দফা নিয়ে মালিক-শ্রমিকপক্ষের চুক্তি হয়েছে। এগুলো বাস্তবায়িত হলে অসন্তোষ হওয়ার কথা নয়। অথচ অসন্তোষের কারণে ঢাকা-ময়মনসিংহের রাস্তা এই মুহূর্তেও (আজ বেলা একটা) বন্ধ। দু-একটি কারখানা অসন্তোষ ছড়িয়ে দিচ্ছে।

এ এইচ এম সফিকুজ্জামান আরও বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী এবং শিল্প পুলিশ অক্লান্ত পরিশ্রম করছে। কিন্তু ফল মিলছে না। এ ক্ষেত্রে তৃতীয় পক্ষের ইন্ধন থাকলে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

ন্যূনতম মজুরি পুনর্মূল্যায়ন, হাজিরা বোনাসহ টিফিন বিল ও নাইট বিল দেওয়া, শ্রমিকদের বিরুদ্ধে হওয়া মামলা প্রত্যাহার, রেশন চালু, ঝুট ব্যবসা বন্ধে কেন্দ্রীয় তদারক ব্যবস্থা, জুলাই বিপ্লবে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণ ও চিকিৎসা দেওয়া ইত্যাদি ছিল ১৮ দফার অন্যতম বিষয়। এগুলো বাস্তবায়িত হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *