শ্রম অধিকার বাস্তবায়নে ঘাটতির অভিযোগ এনে জাপানসহ ছয়টি দেশ আইএলওতে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এই মামলা করেছিল।
সূচনা বক্তব্যে শ্রমসচিব বলেন, অনেক আলোচনার পর গত ২৪ সেপ্টেম্বর ১৮ দফা নিয়ে মালিক-শ্রমিকপক্ষের চুক্তি হয়েছে। এগুলো বাস্তবায়িত হলে অসন্তোষ হওয়ার কথা নয়। অথচ অসন্তোষের কারণে ঢাকা-ময়মনসিংহের রাস্তা এই মুহূর্তেও (আজ বেলা একটা) বন্ধ। দু-একটি কারখানা অসন্তোষ ছড়িয়ে দিচ্ছে।
এ এইচ এম সফিকুজ্জামান আরও বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী এবং শিল্প পুলিশ অক্লান্ত পরিশ্রম করছে। কিন্তু ফল মিলছে না। এ ক্ষেত্রে তৃতীয় পক্ষের ইন্ধন থাকলে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
ন্যূনতম মজুরি পুনর্মূল্যায়ন, হাজিরা বোনাসহ টিফিন বিল ও নাইট বিল দেওয়া, শ্রমিকদের বিরুদ্ধে হওয়া মামলা প্রত্যাহার, রেশন চালু, ঝুট ব্যবসা বন্ধে কেন্দ্রীয় তদারক ব্যবস্থা, জুলাই বিপ্লবে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণ ও চিকিৎসা দেওয়া ইত্যাদি ছিল ১৮ দফার অন্যতম বিষয়। এগুলো বাস্তবায়িত হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে।