ঘটনাস্থলে এসে আগুনের ভয়াবহতা কেমন দেখলেন, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে এই সেনা কর্মকর্তা বলেন, ‘এখানে এয়ারক্রাফটটা যে জায়গায় ক্রাশ করেছিল, সেখানে আগুনের প্রজ্বালনটা ছিল। তার সামনে দুটি লাশ পড়ে ছিল, স্পটে এসে এটাই প্রথম দেখতে পাই। স্কুলের যে কক্ষে আগুন লেগেছিল, তার সামনেই দুটি লাশ পড়ে ছিল, এটাই আমাদের প্রথম দৃশ্য এই স্পটে এসে, ওটা দেখার পরই আমরা আমাদের উদ্ধার কার্যক্রমটা শুরু করি।’
দুর্ঘটনার কত সময় পর সেনবাহিনীর সদস্য উদ্ধার তৎপরতায় অংশ নেয়, এমন প্রশ্নের জবাবে মেজর মেহেদী হাসান বলেন, ‘আমরা এখানে আনুমানিক দুই থেকে তিন মিনিটের মধ্যে পৌঁছাই। যেহেতু আমাদের ক্যাম্পের অবস্থান ১০০ থেকে ১৫০ গজের মধ্যে, সেহেতু আমাদের আসতে খুব বেশি সময় লাগেনি।’
মেহেদী হাসান বলেন, ‘উদ্ধার কার্যক্রম শেষ করার পর মোট আমাদের (সেনাবাহিনী) ২৫ জনের মতো সৈনিক অসুস্থ হয়েছিল, কিন্তু ক্রিটিক্যাল পর্যায়ে কেউ নেই। বর্তমানে ১১ জন সৈনিক ঢাকার সিএমএইচে (সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল) চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন।’