এর আগে গত ৬ নভেম্বর কাবুলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পাকিস্তান-আফগানিস্তান-ইরান বিভাগের যুগ্ম সচিব জেপি সিং আফগানিস্তানের ভারপ্রাপ্ত প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোল্লা মোহাম্মদ ইয়াকুবের (ইয়াকুব তালেবানের প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমরের ছেলে) সঙ্গে প্রথমবারের মতো সাক্ষাৎ করেন। এটি পাকিস্তানের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে।
পাকিস্তানের অনেক নেতা মনে করছেন, আফগানিস্তানে ভারতের প্রভাব বিস্তার রুখতে হলে কাবুলের সঙ্গে ইসলামাবাদের সম্পর্ক উষ্ণ করতেই কবে। তবে কাজটি বলা যত সহজ, করা তত সহজ নয়।
মনে রাখা দরকার, কাবুলে তালেবান শাসনের প্রতি পাকিস্তানের অসন্তুষ্টি আছে এবং দুই দেশের একসময়কার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক এখন তলানিতে নেমেছে।
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি বারবার বলেছিলেন, আফগান তালেবানকে একঘরে করা ঠিক হবে না। কিন্তু ডুরান্ড লাইনের (পাকিস্তান-আফগান সীমান্ত) গোলাগুলির ঘটনাগুলো এসব যুক্তিকে চাপা দিয়ে দিয়েছে। সীমান্তে নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ এবং পাকিস্তানি সেনাদের প্রতিহত করা অনুপ্রবেশের ঘটনা প্রায়ই ঘটেছে।