খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) নাজমুন আরা সুলতানা বলেন, যাঁদের সীমান্ত দিয়ে ‘পুশ–ইন’ করা হয়েছে, সীমান্তরক্ষী বাহিনী ও স্থানীয় প্রশাসন তাঁদের বিষয়ে একসঙ্গে কাজ করছে। তাদের ব্যাপারে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যেহেতু সেখানে নারী ও শিশু রয়েছে, মানবিক কারণে তাঁদের আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে খাবারও দেওয়া হচ্ছে।
নাজমুন আরা সুলতানা আরও বলেন, অনুপ্রবেশকারীদের পুশব্যাকের বিষয়ে কোনো তথ্য এখনো তাঁরা জানেন না। নতুন করে সীমান্তে কোনো পুশইন হয়নি।
আজ দুপুরে খাগড়াছড়ির সীমান্তবর্তী পানছড়ি উপজেলার লোগাং বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, ৩০ ভারতীয় নাগরিককে বিদ্যালয়টির দোতলায় একটি কক্ষে রাখা হয়েছে। সেখানে বিজিবি ও পুলিশের পাহারা দেখা গেছে।