বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ পা নিয়েই দোকান কর্মচারীর কাজ করে কিশোর হাশেম


আবুল হাশেম বলে, পুলিশের গুলিতে তারা দুজনই দোকানের ভেতরে লুটিয়ে পড়েন। একসময় তাদের নড়াচড়া দেখতে পেয়ে পুলিশ সদস্যরা আবার এসে রাইফেল তাক করে। কিন্তু সেনাবাহিনীর সদস্যরা এলে পুলিশ চলে যায়। দুজনকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে তার ফুফাতো ভাই হুমায়ুন কবিরের মৃত্যু হয়। পাঁচ দিন ভর্তি থাকার পর ছুটি পায় হাশেম। গুলিবিদ্ধ পা নিয়ে নান্দাইলে বাড়িতে আসে।

হাশেমের বাবা আবদুল হেলিম জানান, ধারদেনা করে ৪০ হাজার টাকা জোগাড় করে ছেলের পায়ের চিকিৎসার পেছনে খরচ করেছেন। কিন্তু পুরোপুরি ভালো হয়নি। যন্ত্রণায় কাতরায় তাঁর কিশোর ছেলেটি। চিকিৎসক তাঁদের বলেছেন, ছররা গুলি বের করতে হলে বেশ কটি অস্ত্রোপচার করতে হবে। সেই ধকল তাঁর কিশোর ছেলের শরীর নিতে পারবে না। ফলে যন্ত্রণা বয়ে বেড়াচ্ছে হাশেম।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *