গত সপ্তাহে ঢাকায় ছিলেন জানিয়ে কুগেলম্যান লিখেছেন, সে সময় যাঁদের সঙ্গে তাঁর কথাবার্তা হয়েছে, তাঁদের মতে, বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কিছু ব্যক্তির নির্বাচন বিলম্বিত করার বিষয়ে আগ্রহ থাকতে পারে। এসব ব্যক্তির মধ্যে গত বছরের আন্দোলনের ছাত্রনেতাদের নেতৃত্বে গঠিত নতুন একটি রাজনৈতিক দল থেকে শুরু করে অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু সদস্য রয়েছেন।
ওই সব আলাপচারিতায় এটাও উঠে আসে যে সেনাবাহিনী, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসসহ অন্য গুরুত্বপূর্ণ অংশীজনেরা নির্বাচন করার বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে মনে হচ্ছে। নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হলে রাজপথে বিক্ষোভ এবং তার ফলে অস্থিতিশীলতা বাড়ার উচ্চ ঝুঁকি রয়েছে।