এতে জোবাইরুল আরিফ বলেন, ‘সাম্প্রতিক ঘটনায় ভারত দুঃখ প্রকাশ করেছে। কিন্তু এই হামলার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক আইন ও নীতির লঙ্ঘন হয়েছে। ভারত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। ফলে বাংলাদেশের সেনাসদস্যদের জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় ভারতের মাটিতে শান্তি রক্ষার দায়িত্ব দেওয়া হোক।’
কর্মসূচিতে সাউদার্ন ইউনিভার্সিটির শিক্ষক জাহেদুল ইসলাম বলেন, ‘এ ধরনের কোনো হামলা ভবিষ্যতে সহ্য করা হবে না। চট্টগ্রামে যে ঘটনা ঘটেছে, সেগুলো বিচ্ছিন্ন কোনো বিষয় নয়। এগুলো সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার অংশ। আইনজীবী সাইফুল ইসলামকে হত্যার মাধ্যমে চট্টগ্রামে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু আমরা কোনোভাবেই এটি হতে দিতে পারি না। সাম্প্রদায়িকতার প্রশ্নের কোনো ছাড় দেওয়া যাবে না।’
বক্তারা আরও বলেন, দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিরাজ করছে। কিন্তু ভারতের গণমাধ্যম সেই সম্প্রীতি নষ্ট করতে কাজ করছে। কিন্তু এই দেশে ৫ আগস্টের পর সম্প্রীতির নতুন দিক উন্মোচিত হয়েছে। যতই চেষ্টা হোক, সম্প্রীতি কেউ নষ্ট করতে পারবে না। সব ধর্মের মানুষ এখানে নাগরিক মর্যাদা নিয়ে বসবাস করবে। কেউ ফাটল ধরাতে পারবে না।