তবে উপজেলা প্রশাসনের হিসাবে, পরশুরাম ও ফুলগাজী মিলিয়ে মোট ১১টি স্থানে ভাঙনের খবর পাওয়া গেছে। পরশুরামের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আরিফুর রহমান জানান, তাঁর উপজেলার মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর সাতটি স্থানে ভাঙন হয়েছে।
ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারিয়া ইসলাম বলেন, মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর বেড়িবাঁধের চারটি স্থানে ভাঙন হয়েছে। বন্যাকবলিতদের আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে এবং সেখানে শুকনা খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পরশুরামের মধ্যম ধনীকুন্ডা, নোয়াপুর, শালধর, পশ্চিম অলকা, জঙ্গলঘোনা, গদানগর, উত্তর মনিপুর, মেলাঘরসহ অন্তত ১৫টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ফুলগাজী উপজেলার পূর্ব রাঙ্গামাটিয়া, সাতকুচিয়া, পূর্ব ও পশ্চিম অলকা, উত্তর ও মধ্যম ধনীকুন্ডা, মধ্যম মণিপুরসহ অন্তত ১০টি গ্রাম পানিতে ডুবে গেছে।