প্রাণ ফিরে পাক চট্টগ্রামের সব জলপথ


ত্রিমুখী এই খালের উৎপত্তি ঠিক কোথা থেকে শুরু হয়েছে, তা বের করতে অনেকেই তাই ধন্দে পড়েন। দুটি মুখ বঙ্গোপসাগরে, একটি মুখ নদীতে বলে একটা সময় নগরের যোগাযোগ ও পানিনিষ্কাশনের অন্যতম মাধ্যম ছিল এটি। চট্টগ্রাম নগরের পাহাড়গুলো থেকে জন্ম নেওয়া নাসির খাল, রামপুর খাল, গহনের ছড়া ও কয়েকটি টারশিয়ারি খালের ধারা যথাক্রমে পাকিজা খাল, লাল মিয়া ছড়া, আজব বাহার খাল মহেশ খালের সঙ্গে যুক্ত হয়ে এর প্রবাহের গতি বাড়িয়েছে।

চট্টগ্রাম নগরের আগ্রাবাদ, হালিশহর, ফইল্যাতলী, দক্ষিণ ও উত্তর কাট্টলী, সল্টগোলা, ঈশান মিস্ত্রির হাটসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ এলাকার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মহেশ খাল সংস্কার করা হলে এখানে জলাবদ্ধতার জ্বালা অনেকটা কমবে বলে মনে করছেন অধিবাসীরা।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের জলাবদ্ধতা–বিষয়ক উপদেষ্টা শাহরিয়ার খালেদ বলেন, মহেশ খাল পুনঃখনন হলে আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকা, মুহুরিপাড়া, রামপুর, সরাইপাড়া, আগ্রাবাদ এক্সেস রোড এলাকা, ছোট পুল, বড় পুল, সরাইপাড়া, হালিশহর আবাসিক এলাকা, আগ্রাবাদ পুলিশ লাইনস এলাকা, সেনাবাহিনীর হালিশহর আর্টিলারি এলাকা, ঈদগাহ এলাকা, সাগরিকা শিল্প এলাকাসহ সংলগ্ন এলাকার জলাবদ্ধতা কমে যাবে।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *