পুঠিয়ায় আওয়ামী লীগ সমর্থকের বাড়িতে আগুন দেওয়ায় বিএনপির দুই নেতা আজীবন বহিষ্কৃত


ঘটনার বর্ণনা দিয়ে মামলার বাদী আবদুল হান্নান আরও বলেন, তাঁর বড় ছেলে সেনাবাহিনীতে চাকরি করে। ঈদের ছুটিতে বাড়িতে। ছোট ছেলেকে মারার কিছুক্ষণ পরেই রফিকুল ইসলাম তাঁর লোকজন নিয়ে এসে বাড়িতে হামলা চালান। বুঝতে পেরে হান্নান বড় ছেলেকে নিয়ে পাশের একটি বাড়ির চাতালে লুকিয়ে থাকেন। রফিকুল তাঁর লোকজনকে নিয়ে বাড়ির সব জিনিস ভাঙচুর করেন। চলে যাওয়ার সময় আগুন ধরিয়ে দেন। এতে বাড়ির রান্নাঘর, লাকড়িঘর ও একটি ছোট ঘর পুড়ে গেছে। দুটি ছাগল ও একটি গরু পুড়ে গেছে। খবর পেয়ে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে আগুন নেভান।

আবদুল হান্নানের দাবি, ৫ আগস্টের পর তাঁর কাছে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছিলেন ইউপি সদস্য রফিকুল। চাঁদা না দিলে মারধর ও বাড়িঘরে আগুন দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন তিনি; কিন্তু হান্নানের জবাব দিয়েছিলেন, মেরে ফেললেও চাঁদা দেবেন না। কেন তাঁর কাছে চাঁদা দাবি করা হয়েছিল, এমন প্রশ্নে আবদুল হান্নান বলেন, ইউপি সদস্য রফিকুল বিএনপির রাজনীতি করেন, আর তিনি (আবদুল হান্নান) আওয়ামী লীগের সমর্থক। এ জন্যই চাঁদা দাবি করা হয়েছিল।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *