শুধু তা–ই নয়, কক্ষ খালি না থাকায় হোটেল থেকে পর্যটকদের ফিরিয়ে দেওয়ার কথা জানিয়েছেন জেলার ‘হোটেল গাইরিং’-এর ব্যবস্থাপক প্রান্ত ত্রিপুরা। তিনি বলেন, ‘হোটেলের সব রুম বুকিং ছিল। আমার জানামতে, খাগড়াছড়ির কোনো হোটেল খালি নেই এবার।’
খাগড়াছড়ি আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্রের ব্যবস্থাপক কোকোনাথ ত্রিপুরা বলেন, ‘ঈদের দিন থেকে প্রতিদিন পর্যটক বাড়ছে। গতকালও দুই হাজারের বেশি পর্যটক এসেছেন, যা গত কয়েক বছরের তুলনায় দ্বিগুণ।’
গতকাল আলুটিলা পাহাড়ে ঘুরতে গিয়েছিলেন একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আজিম উল হাসান। তিনি বলেন, খাগড়াছড়িতে তাঁর কয়েকজন স্থানীয় বন্ধু আছেন। প্রায় সময় তাঁদের কাছে আলুটিলা পাহাড়ের ছবি ও ভিডিও দেখে সেখানে ঘুরতে যাওয়ার কথা ভেবেছিলেন। অবশেষে চলতি বছর সেখানে যেতে পেরেছেন। আলুটিলা পাহাড় থেকে শহর দেখাটা তাঁর কাছে অসাধারণ লেগেছে।