সংবাদ সম্মেলনে শ্রদ্ধালঙ্কার মহাথের লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত ১৮ থেকে ২০ সেপ্টেম্বর ও ১ অক্টোবর খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় শতাধিক দোকানপাট ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করা হয় এবং হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। সহিংস ঘটনায় চারজন পাহাড়ির মৃত্যু হয়। এ সময় বিভিন্ন বৌদ্ধমন্দিরে বুদ্ধমূর্তি ভাঙচুর ও দানবাক্স লুট করা হয়।
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. মোশারফ হোসেন খান প্রথম আলোকে বলেন, ‘বৌদ্ধ ভিক্ষুদের কঠিন চীবরদান উৎসব পালন না করার বিষয়টি শুনেছি। আগামীকাল সোমবার তাঁদের নিয়ে জেলা প্রশাসনের বৈঠকে বসার কথা রয়েছে। সেখানে তাঁরা কী বলেন, তা শুনব। আমাদের মতে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।’