এ বিষয়ে ছাত্রনেতা রবিউল আউয়ালের মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে বন্ধ পাওয়া যায়। রবিউলের বড় ভাই তুষার আল মামুন বলেন, গত কয়েক দিনের ঘটনায় তাঁর ভাই অসুস্থ হয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যে তাঁকে বরিশালে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, রবিউল এলাকাবাসীর স্বার্থে বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিভিন্ন অনিয়ম নিয়ে আন্দোলন শুরু করলে তাঁকে প্রলোভন দেখিয়ে থামানোর চেষ্টা করা হয়েছিল, কিন্তু রবিউল প্রলোভনে পড়েনি। সবচেয়ে বড় কথা, ঘটনার পেছনে কিন্তু ঘটনা আছে। অপশক্তির বিরুদ্ধে তাঁদের মতো সাধারণ মানুষের টিকে থাকা মুশকিল। রবিউলকে অপহরণ করা হয়েছিল, এতে কোনো সন্দেহ নেই। এখন কে বা কারা তাঁকে অপহরণ করেছিল, সে রহস্য উদ্ঘাটনের দাবি জানান তিনি।
কলাপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ জুয়েল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রটিকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে। কারণ, এটি প্রথম শ্রেণির কেপিআইভুক্ত এলাকা। এপিবিএনের ৬০ জন ও পুলিশের ৩০ জন সদস্য নিরাপত্তায় নিয়োজিত আছেন। এ ছাড়া সেনাবাহিনীর একটি দল আছে। এরপরও কলাপাড়া থানা–পুলিশ সার্বিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছে। এ ক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিয়ে আশঙ্কা করার কিছুই নেই।