পানামা খাল নিয়ে ট্রাম্পের আপত্তি দুটি। তাঁর মতে, খাল কর্তৃপক্ষ এটি ব্যবহারের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে অত্যন্ত বেশি হারে মাশুল নিচ্ছে। দ্বিতীয়ত, তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন, এই খালের ওপর চীনের প্রভাব ধীরে ধীরে বাড়ছে।
ট্রাম্প বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র উদার হাতে যেভাবে পানামাকে সহায়তা করছে, তারপরও দেশটি যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে যে হারে মাশুল নেয়, তা ‘হাস্যকর’। এ ছাড়া কোনো প্রমাণ না দিয়ে তিনি বলেন, অবৈধভাবে চীনের সেনারা এ খাল পরিচালনা করছেন।
তবে পানামার প্রেসিডেন্ট হোসে রাউল মুলিনো কুইন্টেরো এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমি নিশ্চিত করে বলতে চাই, পানামা খাল ও এর আশপাশের প্রতি বর্গমিটার পানামার সম্পত্তি এবং ভবিষ্যতেও তা-ই থাকবে। আমাদের দেশের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা নিয়ে দর-কষাকষি চলবে না।’