পাকিস্তান এখন যুক্তরাষ্ট্রের সুদৃষ্টিতে আছে, কিন্তু সেটা কত দিন


বিশ্লেষকরা বলছেন, এই নতুন সম্পর্ক দীর্ঘ মেয়াদে কতটা ফল দেবে, তা স্পষ্ট নয়। যেকোনো ক্রিপ্টোকারেন্সি বা গুরুত্বপূর্ণ খনিজের চুক্তি বাস্তবায়ন করতে বছরের পর বছর লেগে যাবে।

ওয়াশিংটনের স্টিমসন সেন্টারের দক্ষিণ এশিয়া বিশেষজ্ঞ এলিজাবেথ থ্রেলকেল্ড বলছিলেন, সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতা ছাড়া নিকট–ভবিষ্যতে পাকিস্তান আসলে যুক্তরাষ্ট্রকে কী দিতে পারবে, তা পরিষ্কার নয়।

ট্রাম্প পাকিস্তানের তেল মজুত উন্নয়নের ঘোষণা দিয়ে আরও নতুন প্রশ্নের জন্ম দিয়েছেন।

ইসলামাবাদভিত্তিক ইনস্টিটিউট ফর রিজিওনাল স্টাডিজের সভাপতি জওহর সেলিম বলেন, ট্রাম্প যদি এমন কিছু সম্পর্কে সচেতন না হন, যা সম্পর্কে আমরা জানি না—তাহলে তিনি আসলে কোন ধরনের মজুতের কথা বলছেন, তা একেবারেই পরিষ্কার নয়।

পাকিস্তানের চীন ঘনিষ্ঠতাও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্কের পথে বাধা হতে পারে। চীন পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক অংশীদার। গত মাসে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির চীন সফরে গেলে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই দুই দেশকে ‘অটুট বন্ধুত্বের’ দেশ বলে অভিহিত করেন।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *