গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘আমরা বলেছি যে আপনি যদি মনে করেন সুষ্ঠু নির্বাচন, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিতে পারবেন, তাহলে আপনি নির্বাচন দেন। আর যদি আপনি মনে করেন সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবেন না, তাহলে আপনি ঝুঁকি নেবেন না। কারণ, যদি আপনি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন না দিতে পারেন, তাহলে বিগত নির্বাচন কমিশনের পরিণতি আপনাকে ভোগ করতে হবে। আপনার গলায় গামছা এবং মাজায় রশি লাগতে পারে। এই অবস্থাটা আপনি মনে রাখবেন।’
সাক্ষাতে নির্বাচন কমিশনের কাছে ইসলামী আন্দোলনের পক্ষ থেকে সাতটি প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়। এগুলোর মধ্যে রয়েছে: জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজন, নির্বাচনী কাজে দায়িত্বপ্রাপ্ত সদস্যদের নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখার জন্য প্রশিক্ষণ, ভোটকেন্দ্রে সেনাবাহিনী মোতায়েন, জুলাই জাতীয় সনদের আলোকে যে সংস্কার হবে, সে অনুযায়ী পিআর (সংখ্যানুপাতিক) পদ্ধতিতে নির্বাচন আয়োজন, আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী দলকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা এবং দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসীদের নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করা।