নির্বাচনের দিনক্ষণ জানাতে বাধাটা কোথায়?


অন্যদিকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন চলতি বছরের ডিসেম্বরে অথবা সর্বোচ্চ পরের বছরের মার্চের মধ্যে হতে পারে। এর আগেও নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ নিয়ে অনেক কথা হয়েছে।

বিএনপি প্রথমে বলেছিল, স্বল্প সময়ের মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে। এরপর দলের এক নেতা বললেন, ২০২৫ সালের জুনের মধ্যেই নির্বাচন করা সম্ভব। আরেক নেতা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য চলতি বছরের ৫ আগস্টই নির্বাচন হোক।

নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় নিয়ে প্রথম কথা বলেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। গত বছরের সেপ্টেম্বরে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, যাতে আগামী ১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে, সে জন্য তিনি যেকোনো পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দেবেন।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি প্রথম আলোর সঙ্গে আরেক সাক্ষাৎকারে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেছিলেন যে দেশবাসী অবশ্যই একটা ভালো নির্বাচন চায়। সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর নির্বাচন চায়। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান লক্ষ্যও সেটা। প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের সময়সীমা দিয়েছেন। সেটা ঠিক সময়। আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বাচনের রূপরেখা বাস্তবায়নে সব সহযোগিতা করব।’ (প্রথম আলো, ১ জানুয়ারি, ২০২৫)



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *