নির্বাচনী দায়িত্ব থেকে র‍্যাবকে দূরে রাখার চিন্তা


সেই থেকে এখনো সারা দেশে সেনাবাহিনী মোতায়েন আছে। সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদূর্ধ্ব সমপদমর্যাদার কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (কোস্টগার্ড ও বিজিবিতে প্রেষণে নিয়োজিত সমপদমর্যাদার কর্মকর্তাসহ) নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।

একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, সেনাসদস্যরা টানা মাঠে দায়িত্ব পালনের কারণে ক্লান্ত। নির্বাচনেও তাঁদের দায়িত্ব পালন করতে হবে। এ কারণেই স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাময়িকভাবে তাঁদের মাঠ থেকে তুলে আনার প্রস্তাব দিয়েছেন।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গতকালের বৈঠকে নির্বাচন কমিশনের জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ উপস্থিত ছিলেন। সূত্র জানায়, তিনি বৈঠকে নির্বাচন পরিচালনায় প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের বড় ভূমিকার কথা উল্লেখ করে প্রত্যেককে একজন করে নিরাপত্তারক্ষী (গানম্যান) দেওয়ার প্রস্তাব দেন। তবে নির্বাচনের সময় এত বিপুলসংখ্যক নিরাপত্তারক্ষী দেওয়া সম্ভব নয় বলে কেউ কেউ মত দেন।

বৈঠকে নির্বাচনের দিন কেন্দ্রে ১৮ থেকে ৩৩ বছর বয়সীদের জন্য আলাদা বুথ করার সিদ্ধান্তের বিষয়টি আলোচনা হয়। আরও আলোচনা হয় যে নির্বাচনে যাঁরা দায়িত্ব পালন করবেন, তাঁদের প্রত্যেককে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। তবে প্রশিক্ষণের সম্মানী না দেওয়ার প্রস্তাব করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। তাঁর মত, বিগত তিনটি নির্বাচনে প্রশিক্ষণের নামে সম্মানী দিয়ে কর্মকর্তাদের অতি উৎসাহী করে ফেলা হয়েছে।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *