মারভিন আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো আগ্রহ নেই বলছে তো পরের মিনিটেই অগ্রাধিকার দ্রুতই পরিবর্তন হচ্ছে। আপনি এমন একটি প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করছেন, যেটি অস্থির এবং ব্যক্তি-নিয়ন্ত্রিত। এটি প্রথাগত মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়।’
তবে অন্যরা বলছেন, আসিম মুনিরকে ট্রাম্পের আতিথ্য জানানোর এই দৃষ্টিভঙ্গির তাৎপর্য রয়েছে।
সিটি ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্কের ডিস্টিংগুইশড লেকচারার রাজা আহমদ রুমি বলেন, পাকিস্তানের সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের মধ্যাহ্নভোজের আমন্ত্রণ কেবল প্রোটোকল (রাষ্ট্রীয় রীতিনীতি) ভঙ্গই নয়, এটি প্রোটোকলকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করছে। তিনি আরও বলেন, এটি স্পষ্টভাবে ইঙ্গিত দেয়, পাকিস্তান শুধু ওয়াশিংটনের নজরেই নেই, বরং দেশটি ঘনিষ্ঠ মহলের মধ্যেই রয়েছে; অন্তত এই সময়ে।