চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রামবাসীর সঙ্গে ভয়াবহ সংঘর্ষ, দায় ও কিছু প্রশ্ন


এখন প্রশ্ন, দ্রুত সেনাবাহিনী মোতায়েনে দীর্ঘসূত্রতায় দায় কার? আগের রাতের সংঘর্ষের পর পরদিন সকাল থেকে যে পরিকল্পনা নিয়ে ক্যাম্পাস প্রশাসনের তৎপরতা চালানো দরকার ছিল, সেখানে কেন ঘাটতি দেখা গেল?

গ্রামের গণ্যমান্য ব্যক্তি, রাজনৈতিক ব্যক্তি, জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গেও কেন কার্যকর যোগাযোগ গড়ে তোলা গেল না? সংঘর্ষে নিজেরা গিয়ে আহত হওয়ার আগে সেটিই তো জরুরি ছিল বেশি। 

ক্যাম্পাসে কর্মরত সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, সহ–উপাচার্য ও প্রক্টর দুজনেই ক্যাম্পাসে এসেছেন এদিন সকালে। তা–ও দুপুরে সংঘর্ষ শুরু হওয়ার কয়েক ঘণ্টা আগে। আগের দিন রাতেও ক্যাম্পাসে পাওয়া যায়নি তাঁদের। সার্বক্ষণিক ক্যাম্পাসে থাকার শর্তে নিয়োগপ্রাপ্ত হলেও তাঁরা থাকেন মূলত চট্টগ্রাম শহরের বাসায়। শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বড় বিপদের সময় সময়মতো হাজিরই যদি না থাকেন, তাহলে তাঁদের কাছ থেকে কীভাবে ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা আশা করা যায়?



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *