এবার ভর্তি পরীক্ষায় ১০ ধরনের কোটা রাখা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ২১২টি আসন রাখা হয়েছে মুক্তিযোদ্ধা কোটায়। শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানেরা এ কোটা পাবেন। দ্বিতীয় ১৬৬টি আসন রাখা হয়েছে ওয়ার্ড কোটায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর সন্তানেরা এই কোটা পাবেন। এটি পৌষ্য কোটা নামেও পরিচিত। তৃতীয় ১১১টি আসন রাখা হয়েছে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য। অন্যদিকে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী শিক্ষার্থীদের জন্য ৯৪টি, অনগ্রসর ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী শিক্ষার্থীদের ৬টি, অ-উপজাতি কোটা (পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত বাঙালি) ৫১টি, শারীরিক প্রতিবন্ধী কোটা ২০টি, বিকেএসপি কোটা ১১টি, পেশাদার খেলোয়াড় কোটা ৫টি ও দলিত জনগোষ্ঠী কোটা ৯টি।
অযৌক্তিক কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবির বিন জাবেদ প্রথম আলোকে বলেন, দাবিদাওয়ার বিষয়ে আজ প্রশাসন তাঁদের সঙ্গে কথা বলবে। যদি তাঁদের দাবি মানা না হয় তাহলে কঠোর আন্দোলনে যাবেন তাঁরা।