কে এম বাবর আরও বলেন, ‘আমার জনপ্রিয়তা দেখে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ঈর্ষান্বিত হয়ে ষড়যন্ত্র করছে। আমি সেনাবাহিনীর সদস্যদের কাছে অনুরোধ করছি, তারা বিষয়টি তদন্ত করলে প্রকৃত সত্য উদ্ঘাটিত হবে। যারা এ তথ্য দিয়েছে, তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করলে বোঝা যাবে আসল ঘটনা।’
গোপালগঞ্জের পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘কে এম বাবরের বাসার বাথরুম থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় দেশি একটি পাইপগান ও একটি গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। আমাদের ধারণা, প্রতিপক্ষ তাকে ফাঁসাতে এমনটি করতে পারে বা অন্য কোনো কারণও থাকতে পারে। বিষয়টি আমরা তদন্ত করছি। যেহেতু ঘটনার সময় তিনি বাসায় ছিলেন না, আপাতত কোনো মামলা করা হয়নি।’