ইউপিডিএফের অন্যতম সংগঠক অংগ্য মারমা প্রথম আলোকে বলেন, সকালে সাংগঠনিক কাজে গিয়ে সুবি ত্রিপুরা তাঁর বোনের বাড়িতে অবস্থান করছিলেন। এ সময় ১০ থেকে ১৫ জন সশস্ত্র ব্যক্তি তাঁকে উদ্দেশ্য করে এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়েন। এতে ঘটনাস্থলে সুবি ত্রিপুরার মৃত্যু হয়। একই সময়ে গুলিতে সুবি ত্রিপুরার ছোট বোন আহত হয়েছেন। হামলাকারী ব্যক্তিরা পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি-জেএসএসের (সন্তু) নেতা-কর্মী বলে অভিযোগ করেন অংগ্য মারমা।
অভিযোগের বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে জেএসএস নেতাদের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। জানতে চাইলে মাটিরাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তৌফিকুল ইসলাম বেলা দেড়টার দিকে প্রথম আলোকে বলেন, ঘটনাস্থল দুর্গম এলাকায় হওয়ায় এখনো লাশ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। পুলিশ ঘটনাস্থলে যাচ্ছে।