অগ্রণী ব্যাংকের ওই শাখার ব্যবস্থাপক সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, প্রচণ্ড ধোঁয়া ও আগুনের তাপে ব্যাংকের এসিগুলো গলে গিয়েছে। তবে কাগজপত্রের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। দ্রুততম সময়ের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।
কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মহিনুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, দ্রুততম সময়ের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসায় বড় ধরনের সমস্যা হয়নি। তাড়াহুড়া করে নামার সময় কয়েকজন সামান্য ব্যথা পেয়েছেন। সেনাবাহিনী ও পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স কুমিল্লার সহকারী পরিচালক ইকবাল হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের তিনটি টিমের চেষ্টায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। প্রাথমিকভাবে বলা যাচ্ছে, ভবনের বেজমেন্টে থাকা জেনারেটর থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসায় বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।’