যশোর জেনারেল হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের চিকিৎসক শরিফুল ইসলাম বলেন, বিস্ফোরিত বোমার আঘাতে খাদিজার পেটের নাড়িভুঁড়ি ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় এবং সজীবের একটি হাত মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সেটি কেটে ফেলতে হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে শিশু সজীব বাড়ির পাশের মাঠে খেলছিল। বাড়ি ফেরার পথে সে টেপমোড়ানো একটি কৌটা কুড়িয়ে পায়। সেটি তুলে বাসায় নিয়ে বোন খাদিজার সঙ্গে বল হিসেবে খেলছিল সজীব। এ সময় এটি বিস্ফোরিত হয়।
এদিকে বোমা বিস্ফোরণের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা। যশোর কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কাজী বাবুল হোসেন বলেন, বোমার বিস্ফোরণে দুই শিশু গুরুতর আহত হয়। পরে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। লাশ মর্গে রাখা হয়েছে। বোমাটি কোথা থেকে এল, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।