আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার সিংগিনালা সড়কে দেখা যায়, সড়কের তিনটি জায়গায় হাঁটু ও কোমর সমান পানি। জরুরি প্রয়োজনে স্থানীয় বাসিন্দারা নৌকায় চলাচল করছেন। পানিবন্দী থাকায় ওই এলাকার শিশু, শিক্ষার্থী ও বৃদ্ধারা ভোগান্তিতে পড়েছেন।
মুবাছড়ি ইউনিয়নের এইচএসসি পরীক্ষার্থী রোসনা চাকমা প্রথম আলোকে বলেন, কোমর সমান পানি পার হয়ে তাকে পরীক্ষাকেন্দ্রে যেতে হচ্ছে। বাড়ি থেকে বাড়তি পোশাক নিয়ে বের হতে হয়। পরীক্ষাকেন্দ্রের পাশের কোনো বাসায় গিয়ে পোশাক বদলে পরীক্ষায় বসেন তিনি।
চট্টগ্রামপাড়ার বাসিন্দা মো. হোসেন আলী বলেন, কাপ্তাই লেকের পানি বাড়ায় তাঁর বাড়ির উঠানে পানি উঠেছে। যেকোনো সময় ঘরের ভেতরেও পানি ঢুকতে পারে। এ কারণে তিনি আতঙ্কে রয়েছেন।
মহালছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবু রায়হান বলেন, ‘পানিবন্দী বাসিন্দাদের খাদ্যসহায়তা দেওয়া হচ্ছে। এর বাইরে আশ্রয়কেন্দ্রে ওঠা ১২টি পরিবারকে খাবার দেওয়া হচ্ছে।’