কারখানার উদ্যোক্তা ও শ্রমিকেরা জানান, প্রথমে স্থানীয় বাজার থেকে কাঁঠাল ও কলা সংগ্রহ করা হয়। এরপর কারখানার দুই শ্রমিক এসব কাঁঠাল ও কলার খোসা ছাড়িয়ে নেন। পরে কাঁঠাল ও কলা পরিষ্কারের পর ছোট ছোট পিস করে মেশিনে ভেজে নেন। ভাজার পর চিপসের তেল শুকানো হয়। এরপর প্যাকেটজাত করা হয় চিপস।
তিন বন্ধুর এমন উদ্যোগ প্রশংসনীয় জানিয়ে রাঙামাটি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোহাম্মদ মুনিরুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, ‘এ ধরনের উদ্যোগ খুবই সম্ভাবনাময় এবং আমাদের জন্য সুখবর। কারণ, পার্বত্য চট্টগ্রামে কলা ও কাঁঠালের উৎপাদন বেশ ভালো। নিজ এলাকায় চিপসের কাঁচামাল কম খরচে পাওয়ার কারণে উদ্যোক্তারাও লাভবান হবেন।’
রাঙামাটি চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মো. আবদুল ওয়াদুদ প্রথম আলোকে বলেন, রাঙামাটিতে কলা ও কাঁঠালের চিপস তৈরির বিষয়টি জেনেছি। যদি মান ঠিক রেখে চিপস তৈরি করা যায়, তাহলে এসব চিপস বেশ ভালোই বিক্রি হবে।