শাহজালাল (রহ.)–এর মাজারের খাদেম সামুন মাহমুদ খান প্রথম আলোকে বলেন, প্রতিবছরের মতো এবারও লাকড়ি তোড়া উৎসব শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে। সামনে ওরসও সুন্দর ও সুষ্ঠু পরিবেশে সম্পন্ন হবে। ‘তাওহিদি কাফেলা’র বিবৃতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘প্রতিবছরের মতোই আমরা আমাদের আয়োজন করব। মাজারে পুলিশ, সেনাবাহিনীর সদস্যরা কঠোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করছেন।’
মাজারে ভক্তদের মধ্যে কথিত আছে, এক ব্যক্তির পেশা কাঠুরে হওয়ায় তাঁর মেয়েদের বিয়ে হচ্ছিল না বলে হজরত শাহজালাল (রহ.)-এর কাছে অনুযোগ করেন। এরপর শ্রেণিবৈষম্য ঘোচাতে হজরত শাহজালাল (রহ.) সঙ্গীদের নিয়ে এক বেলা জ্বালানি কাঠ সংগ্রহ করেন। সেই থেকে এটি ‘লাকড়ি তোড়া’ হিসেবেই ঐতিহ্যবাহী এক উৎসব পালিত হয়ে আসছে।