স্মারকলিপিতে বলা হয়, পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত ভিন্ন ভাষাভাষী জাতিসমূহের প্রধান সামাজিক উৎসবটির উদ্দেশ্য এবং চেতনা এক ও অভিন্ন। বর্ষবিদায় ও বরণের এই উৎসবে পরিবারের লোকজন সবাই একত্র হয়ে থাকেন এবং সামাজিকভাবে একত্র হয়ে পারস্পরিক সম্পর্ককে সুদৃঢ় করেন। উৎসবকে কেন্দ্র করে নানা ধর্মীয় ও সামাজিক আচার-অনুষ্ঠান পালন করা হয়। বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতির মেলবন্ধনে পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর মধ্যে এই উৎসবের ঐতিহ্যগত ও আর্থসামাজিক গুরুত্ব অপরিসীম।
স্মারকলিপির বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ প্রথম আলোকে বলেন, ‘পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের দেওয়া স্মারকলিপি পেয়েছি। তা আজ মঙ্গলবার শিক্ষা উপদেষ্টার কাছে পাঠানো হবে।’